শেখ একেএম জাকারিয়া,(সুনামগঞ্জ):
নারী যে মুহুর্তে 'নির্দেশ করা হয়েছে এমন অর্থাৎ বিশেষভাবে চিহ্নিত' কাল পর একটি অপত্য বা সন্তানের জন্ম দেন, সেই নারী সেই মুহুর্তেই পরিতৃপ্ত বা সফল নারী হয়ে ওঠেন। বিয়ের পর নারীর অগ্ৰে
গণ্য দায়িত্ব হচ্ছে গর্ভধারণ, অপত্যের জন্ম তথা অপত্যকে বড় করে তোলা । আর এ নারীই আমাদের 'পরস্পর সহযোগিতা ও সহানুভূতির সঙ্গে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীতে' অভিভাবকের অবতরণিকা পালনে সক্ষমা অধিকন্তু মা হিসেবে সর্বস্থানে জ্ঞাত । প্রকৃতপ্ৰস্তাবে আমি-সহ এক বা একাধিক ব্যক্তির সমাজে
"একজন নারীই সন্তানকে জন্ম দেয়ার দক্ষতা রাখে।" গর্ভধারণের মত দুর্বোধ্য, সমাজস্বীকৃত, শিক্ষা সংস্কৃতি সভ্যতা প্রভৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত
এবং ধর্মবিষয়ক অবস্থানে থেকে উপর্যুক্ত সংজ্ঞাটি সার্বজনীন গৃহীত হয়েছে।
'মা' অত্যন্ত ছোটো একটি অর্থসূচক ধ্বনি,
তা সত্ত্বেও কী পরিব্যাপ্ত তার চতুর্দিকের সীমারেখা! বিশ্বজগৎ তথা মানব বিনিৰ্মাণের পূর্বে উক্ত বা নির্দেশিত আদ্য লগ্ন থেকে শ্ৰীতিকর আলোচ্য বাক্ধ্বনি যার সত্যকার অস্তিত্ব নেই অথচ অনুভব করা যায় এমন মোহনিয়া যা কী-না আপনিবোধ, বিসর্জন, সহ্যশক্তি, সংসক্তি আর আধিপত্যের সর্বোচ্চ অাবাস।
যিশুখ্রিষ্টের জন্মবৎসর থেকে পরিগণিত অব্দ অর্থাৎ ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দের ৮ মে মার্কিন কংগ্রেস মে মাসের দ্বিবিধ রবিবারকে "মা দিবস" হিসেবে উদযাপনের ইশতাহার জারি করে। আর সেই সময় থেকেই আলোচ্য দিনে বিশ্বের সর্বত্র পালিত হয় মা দিবস। পৃথিবীতে সাধারণত ৪৬টি দেশে প্রত্যক বছর দিবসটি উদযাপিত হয়। গ্রন্থাদিতে বর্ণিত আছে, ব্রিটেনেই প্রথম "মা দিবস " পালনের রীতি শুরু হয়, কারণ সেই স্থানে প্রত্যেক বছর মে মাসের চতুর্থ রবিবারকে "মাদারিং সানডে" হিসেবে উদযাপন করা হতো। এতদ্ভিন্ন বইপত্রাদি ঘেঁটে জানা যায়,বহুকাল পূর্ব থেকেই স্বৰ্ণশস্যশালিনী বঙ্গে সাহিত্যচর্চার সন্ধান মিলে। সাধারণত একটি দেশ বা কালের চিন্তা ও কল্পনার লিখিত রূপ হচ্ছে সাহিত্য।
আমাদের দেশে বাংলাসাহিত্যে "মা"কে নিয়ে অনেক গান, কবিতা, গল্প বা উপন্যাস রচিত হয়েছে। তন্মধ্যে বিশেষকিছু গান, কবিতা , উপন্যাস আমাদের শিল্পসাহিত্যকে করেছে বিপুল ঐশ্বর্যের অধিকারী। যেমন:"মাগো মা ওগো মা, আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা " খুরশিদ আলম, " মায়ের একধার দুধের দাম, কাটিয়া গায়ের চাম" ফকির আলমগীর, "এমন একটা মা দে না" ফেরদৌস ওয়াহিদ, "তোমার দুখে কাঁদি মাগো তোমার সুখে হাসি" শেখ এমএ ওয়ারিশ প্রমুখ । এতদ্ব্যতীত "মা"কে নিয়ে এই প্রকারের আরও অনেক গান রচনা করেছেন দেশীয় কবিসাহিত্যিকগণ । যা আমাদের সংগীত ধনাগারকে বাস্তবিকই
করেছে সমৃদ্ধিশালী। কবিতার ক্ষেত্রে "মা " কাজী নজরুল ইসলাম, " বীরপুরুষ/মনে পড়া/লুকোচুরি" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,"কত ভালবাসি" কামিনী রায়,"আমাদের মা" হুমায়ুন আজাদ, "কখনো আমার মাকে " শামসুর রাহমান প্রভৃতি লেখকের "মা" সম্পর্কিত কবিতা দেশ ও দেশের বাহিরে মানুষের মুখে উচ্চারিত হতে দেখা যায়। বিপরীত দিকে "মা"কে নিয়ে রচিত হয়েছে প্রচুর গল্প-উপন্যাস। উপন্যাসের মধ্যে আনিসুল হক -এর "মা", চৌধুরী মোহাম্মাদ জাফরুল্লাহ খান-এর "মা আমার মা", রেজা ঘটক-এর "মা" প্রণিধানযোগ্য।
ইসলাম ধর্মে "মা" সম্পর্কে পবিত্র আল কুরআনে বলা হয়েছে, "আমি মানুষকে তাদের পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার করার জোর নির্দেশ দিয়েছি। যদি তারা তোমাকে, আমার সাথে এমন কিছুর ভাগীদার বা
শরিক করার জোর প্রয়াস চালায়, যার সম্পর্কে তোমার কোনও জ্ঞান নেই, তবে তাদের আনুগত্য করও না। আমারই দিকে তোমাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর আমি তোমাদেরকে বলে দেব, যা কিছু তোমরা করতে। একটি হাদীসে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। এতদ্ভিন্ন অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত আছে, এক সাহাবি সেবা করা প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে প্রশ্ন করেছিলেন, পিতা মাতার মধ্যে কাকে প্রথমে সেবা করবে, উত্তরে নবী করিম (সাঃ) বলেছেন "মা " কে। এভাবে " মা " কে তিনবার সেবা করার কথা বলে শেষবারের প্রশ্নে "বাবা"কে (একবার) সেবা করার কথা বলেছেন। এ থেকে সহজবোধ্য প্রমাণ প্রদর্শনপূর্বক সত্যরূপে নিশীত অর্থাৎ মীমাংসিত হয় যে, ইসলাম ধর্মে মায়ের মাহাত্ম্য কতো উর্ধ্বে। শুধু ইসলাম ধর্মেই নয়, সনাতন ধর্মেও লিখিত আছে,"স্ববংশবৃদ্ধিকামঃ পুত্রমেকমাসাদ্য”। উপর্যুক্ত বাক্যের বাংলা অর্থ করা হয়েছে, "সন্তান লাভের পর নারী তাঁর রমণীমূর্তি পরিত্যাগ করে মহীয়সী মাতৃরূপে সংসারের অধ্যক্ষতা করবেন। তাই মনু, সন্তান প্রসবিনী মাকে গৃহলক্ষ্মী সম্মানে অভিহিত করেছেন।" তিনি মাতৃ মাহাত্ম্যের কথা জগদবাসীকে অবহিত করেছেন এই প্রকারে, "উপাধ্যায়ান্ দশাচার্য্য আচার্য্যণাং শতং পিতা। সহস্রন্তু পিতৃন্মাতা গৌরবেণাতিরিচ্যতে” [ (মনু,২/১৪৫) অর্থাৎ “দশজন উপাধ্যায়ের় (ব্রাহ্মণ) চেয়ে একজন আচার্য্যের মাহাত্ম্য অধিক, একশত আচার্য্যের মাহত্ম্যের চেয়ে পিতার মহানুভবতা অধিকতর; সর্বোপরি, সহস্য পিতা অপেক্ষা মাতা সম্মানার্হ।”
এ প্রকারে বাংলাসাহিত্য বা ধর্মগ্রন্থেই নয়, জগতের সর্বত্রই মায়ের মর্যাদাকে অনেক উর্ধ্বে রাখা হয়েছে। তাই আসুন শুধুমাত্র বইপুস্তকে, ধর্মগ্রন্থে,বিবিধ পত্রিকায় লিখিতভাবে সম্মান প্রদর্শন না করে বাস্তবিকপক্ষেও "মা" কে যেন সবাই সম্মান জানাই, সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করি, ভালোবাসি। আর মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে দুহাত তুলে প্রার্থনা করি, "ভূমণ্ডলের যাবতীয় মা যেন সবসময় ভালো থাকেন।"
নারী যে মুহুর্তে 'নির্দেশ করা হয়েছে এমন অর্থাৎ বিশেষভাবে চিহ্নিত' কাল পর একটি অপত্য বা সন্তানের জন্ম দেন, সেই নারী সেই মুহুর্তেই পরিতৃপ্ত বা সফল নারী হয়ে ওঠেন। বিয়ের পর নারীর অগ্ৰে
গণ্য দায়িত্ব হচ্ছে গর্ভধারণ, অপত্যের জন্ম তথা অপত্যকে বড় করে তোলা । আর এ নারীই আমাদের 'পরস্পর সহযোগিতা ও সহানুভূতির সঙ্গে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীতে' অভিভাবকের অবতরণিকা পালনে সক্ষমা অধিকন্তু মা হিসেবে সর্বস্থানে জ্ঞাত । প্রকৃতপ্ৰস্তাবে আমি-সহ এক বা একাধিক ব্যক্তির সমাজে
"একজন নারীই সন্তানকে জন্ম দেয়ার দক্ষতা রাখে।" গর্ভধারণের মত দুর্বোধ্য, সমাজস্বীকৃত, শিক্ষা সংস্কৃতি সভ্যতা প্রভৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত
এবং ধর্মবিষয়ক অবস্থানে থেকে উপর্যুক্ত সংজ্ঞাটি সার্বজনীন গৃহীত হয়েছে।
'মা' অত্যন্ত ছোটো একটি অর্থসূচক ধ্বনি,
তা সত্ত্বেও কী পরিব্যাপ্ত তার চতুর্দিকের সীমারেখা! বিশ্বজগৎ তথা মানব বিনিৰ্মাণের পূর্বে উক্ত বা নির্দেশিত আদ্য লগ্ন থেকে শ্ৰীতিকর আলোচ্য বাক্ধ্বনি যার সত্যকার অস্তিত্ব নেই অথচ অনুভব করা যায় এমন মোহনিয়া যা কী-না আপনিবোধ, বিসর্জন, সহ্যশক্তি, সংসক্তি আর আধিপত্যের সর্বোচ্চ অাবাস।
যিশুখ্রিষ্টের জন্মবৎসর থেকে পরিগণিত অব্দ অর্থাৎ ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দের ৮ মে মার্কিন কংগ্রেস মে মাসের দ্বিবিধ রবিবারকে "মা দিবস" হিসেবে উদযাপনের ইশতাহার জারি করে। আর সেই সময় থেকেই আলোচ্য দিনে বিশ্বের সর্বত্র পালিত হয় মা দিবস। পৃথিবীতে সাধারণত ৪৬টি দেশে প্রত্যক বছর দিবসটি উদযাপিত হয়। গ্রন্থাদিতে বর্ণিত আছে, ব্রিটেনেই প্রথম "মা দিবস " পালনের রীতি শুরু হয়, কারণ সেই স্থানে প্রত্যেক বছর মে মাসের চতুর্থ রবিবারকে "মাদারিং সানডে" হিসেবে উদযাপন করা হতো। এতদ্ভিন্ন বইপত্রাদি ঘেঁটে জানা যায়,বহুকাল পূর্ব থেকেই স্বৰ্ণশস্যশালিনী বঙ্গে সাহিত্যচর্চার সন্ধান মিলে। সাধারণত একটি দেশ বা কালের চিন্তা ও কল্পনার লিখিত রূপ হচ্ছে সাহিত্য।
আমাদের দেশে বাংলাসাহিত্যে "মা"কে নিয়ে অনেক গান, কবিতা, গল্প বা উপন্যাস রচিত হয়েছে। তন্মধ্যে বিশেষকিছু গান, কবিতা , উপন্যাস আমাদের শিল্পসাহিত্যকে করেছে বিপুল ঐশ্বর্যের অধিকারী। যেমন:"মাগো মা ওগো মা, আমারে বানাইলি তুই দিওয়ানা " খুরশিদ আলম, " মায়ের একধার দুধের দাম, কাটিয়া গায়ের চাম" ফকির আলমগীর, "এমন একটা মা দে না" ফেরদৌস ওয়াহিদ, "তোমার দুখে কাঁদি মাগো তোমার সুখে হাসি" শেখ এমএ ওয়ারিশ প্রমুখ । এতদ্ব্যতীত "মা"কে নিয়ে এই প্রকারের আরও অনেক গান রচনা করেছেন দেশীয় কবিসাহিত্যিকগণ । যা আমাদের সংগীত ধনাগারকে বাস্তবিকই
করেছে সমৃদ্ধিশালী। কবিতার ক্ষেত্রে "মা " কাজী নজরুল ইসলাম, " বীরপুরুষ/মনে পড়া/লুকোচুরি" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,"কত ভালবাসি" কামিনী রায়,"আমাদের মা" হুমায়ুন আজাদ, "কখনো আমার মাকে " শামসুর রাহমান প্রভৃতি লেখকের "মা" সম্পর্কিত কবিতা দেশ ও দেশের বাহিরে মানুষের মুখে উচ্চারিত হতে দেখা যায়। বিপরীত দিকে "মা"কে নিয়ে রচিত হয়েছে প্রচুর গল্প-উপন্যাস। উপন্যাসের মধ্যে আনিসুল হক -এর "মা", চৌধুরী মোহাম্মাদ জাফরুল্লাহ খান-এর "মা আমার মা", রেজা ঘটক-এর "মা" প্রণিধানযোগ্য।
ইসলাম ধর্মে "মা" সম্পর্কে পবিত্র আল কুরআনে বলা হয়েছে, "আমি মানুষকে তাদের পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার করার জোর নির্দেশ দিয়েছি। যদি তারা তোমাকে, আমার সাথে এমন কিছুর ভাগীদার বা
শরিক করার জোর প্রয়াস চালায়, যার সম্পর্কে তোমার কোনও জ্ঞান নেই, তবে তাদের আনুগত্য করও না। আমারই দিকে তোমাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর আমি তোমাদেরকে বলে দেব, যা কিছু তোমরা করতে। একটি হাদীসে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। এতদ্ভিন্ন অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত আছে, এক সাহাবি সেবা করা প্রসঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে প্রশ্ন করেছিলেন, পিতা মাতার মধ্যে কাকে প্রথমে সেবা করবে, উত্তরে নবী করিম (সাঃ) বলেছেন "মা " কে। এভাবে " মা " কে তিনবার সেবা করার কথা বলে শেষবারের প্রশ্নে "বাবা"কে (একবার) সেবা করার কথা বলেছেন। এ থেকে সহজবোধ্য প্রমাণ প্রদর্শনপূর্বক সত্যরূপে নিশীত অর্থাৎ মীমাংসিত হয় যে, ইসলাম ধর্মে মায়ের মাহাত্ম্য কতো উর্ধ্বে। শুধু ইসলাম ধর্মেই নয়, সনাতন ধর্মেও লিখিত আছে,"স্ববংশবৃদ্ধিকামঃ পুত্রমেকমাসাদ্য”। উপর্যুক্ত বাক্যের বাংলা অর্থ করা হয়েছে, "সন্তান লাভের পর নারী তাঁর রমণীমূর্তি পরিত্যাগ করে মহীয়সী মাতৃরূপে সংসারের অধ্যক্ষতা করবেন। তাই মনু, সন্তান প্রসবিনী মাকে গৃহলক্ষ্মী সম্মানে অভিহিত করেছেন।" তিনি মাতৃ মাহাত্ম্যের কথা জগদবাসীকে অবহিত করেছেন এই প্রকারে, "উপাধ্যায়ান্ দশাচার্য্য আচার্য্যণাং শতং পিতা। সহস্রন্তু পিতৃন্মাতা গৌরবেণাতিরিচ্যতে” [ (মনু,২/১৪৫) অর্থাৎ “দশজন উপাধ্যায়ের় (ব্রাহ্মণ) চেয়ে একজন আচার্য্যের মাহাত্ম্য অধিক, একশত আচার্য্যের মাহত্ম্যের চেয়ে পিতার মহানুভবতা অধিকতর; সর্বোপরি, সহস্য পিতা অপেক্ষা মাতা সম্মানার্হ।”
এ প্রকারে বাংলাসাহিত্য বা ধর্মগ্রন্থেই নয়, জগতের সর্বত্রই মায়ের মর্যাদাকে অনেক উর্ধ্বে রাখা হয়েছে। তাই আসুন শুধুমাত্র বইপুস্তকে, ধর্মগ্রন্থে,বিবিধ পত্রিকায় লিখিতভাবে সম্মান প্রদর্শন না করে বাস্তবিকপক্ষেও "মা" কে যেন সবাই সম্মান জানাই, সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করি, ভালোবাসি। আর মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে দুহাত তুলে প্রার্থনা করি, "ভূমণ্ডলের যাবতীয় মা যেন সবসময় ভালো থাকেন।"
'মা' শব্দের মাহাত্ম্যকথা।
Reviewed by সম্পাদক
on
রবিবার, মে ১০, ২০২০
Rating:
