মো:আব্দুল্লাহ,(বগুড়া):
একদিন পড়ন্ত বিকালে হাটছিলাম আপন মনে।হঠাৎ দেখলাম সামনে বসে আছে অচেনা একজন।সে যেনো ডুবে আছে গভীর কল্পনায়।
আমার কেনো জানিনা কৌতুহল হলো।আমি তার সামনে গেলাম সে বসে ছিলো একটা ধুলো জমা বেঞ্চে। তাকে বললাম যদি কিছু মনে না করেন এখানে সবতে পারি?
সে কিছুই বললনা ইশারার ''হ্যাঁ'' সূচক জবাব দিলো।
আমি তাকে কৌতুহলী হয়ে বললাম আপনার নাম কি?
সে বললো আমি হায়না নই,নই কোন হিংস্র যন্তু নই।
কথা টা শুনে কিছুটা চমকে উঠলাম।কৌতুহলী হয়ে আবার তাকে জিঙ্গাসা করলাম একটা কথা বলতে পারি?
সে জবাব দিলো ''হু''
আপনাকে দেখে মনে হলো গভীর ভাবে ক্ষিপ্ত মনোভাবে কিছু ভাবছেন,কি ভাবছিলেন জানতে পারি?
সে বললো আমি হায়না আর হিংস্র পশুদের গিলে খেয়ে ফেলার কল্পনা করছিলাম।
আমি আশ্চর্য হয়ে বললাম,কিহহ..!
আপনি পশুদের হত্যার কল্পনা কেনো করছিলেন..??
ক্ষিপ্ত হয়ে বললো তাদের গিলে খাওয়ার কল্পনা করবোনা তো কাদের গিলে খাওয়ার কল্পনা করবো..!
আমি ভাবলাম লোকটা হয়তো উন্মাদ নয়তো বদ্ধ পাগল।
কিছুক্ষন পর লোকটি বললো আপনার পরিচয় তো বললেননা।
আমি বললাম আমি আবদুল্লাহ, লেখা-লেখিই আমার ভালোবাসা।
সে বললো আপনি নিশ্চয় আমায় পাগল ভেবেছিলেন আমার উত্তর শুনে তাইনা.??
আমি ইতস্ত হয়ে বললাম না তবে অবাক হয়ে ছিলাম আর ভাবছিলাম আপনার উত্তরের পেছনের রহস্য সম্পর্কে।
সে বললো আচ্ছা বলুন তো আমি কাদের গিলে খেতে চেয়েছিলাম..??
আপনি তো যন্তুদের কথা বললেন।
হ্যাঁ আমি জন্তুদের কথাই বলেছি তবে মানুষরূপী জন্তুদের কথা বলেছি।যাদের হিংস্রতার স্বীকারে আমার আতংকিত,যাদের হিংস্রতার খেলায় যেনো বলি হচ্ছে লাখ মানুষ,মা-বোন রা হচ্ছে কলংকিত।কেউ হয়ে যাচ্ছে পঙ্গু কেউবা পরিবারকে অসহায় করে রেখে চলে যাচ্ছে না ফেরার দেশে। তারা কি হিংস্র জন্তু নয়?তারা কি হায়না নয়? আমরা শুধু ধ্বংস করি সেই সব জন্তুদের যারা আমাদের ক্ষতি করতে চায়না তবে দেখতে হিংস্র।আর আদর করে পুষে রাখি মানুষরূপী অমানুষ হিংস্র জন্তু-জানোয়ারদের। আমরা তাদের নির্মমতার দৃশ্য দেখে যেনো হাঁসি আর সন্ধে বেলায় খবরশুনে উপহাস করি।আর অভিনয়ে তৈরি নাটক দেখে দু-চোখ এর অশ্রু ফেলি।মুখোসধারী ভদ্র সমাজে হয়তো তারা মানুষ তবে আমার কাছে কারা হিংস্র পশু।
সে বললো আমি তাদের খেয়ে ফেলতে চাই।তাদের ধ্বংস করে দেশকে মুক্ত করতে চাই। স্বাধীন দেশে স্বাধীনভাবে প্রান খুলে বাঁচতে চাই।আমি হিংস্র জন্তু যারা মানুষ রূপে মানুষ খায় তাদের ধ্বংস করতে চাই।
একদিন পড়ন্ত বিকালে হাটছিলাম আপন মনে।হঠাৎ দেখলাম সামনে বসে আছে অচেনা একজন।সে যেনো ডুবে আছে গভীর কল্পনায়।
আমার কেনো জানিনা কৌতুহল হলো।আমি তার সামনে গেলাম সে বসে ছিলো একটা ধুলো জমা বেঞ্চে। তাকে বললাম যদি কিছু মনে না করেন এখানে সবতে পারি?
সে কিছুই বললনা ইশারার ''হ্যাঁ'' সূচক জবাব দিলো।
আমি তাকে কৌতুহলী হয়ে বললাম আপনার নাম কি?
সে বললো আমি হায়না নই,নই কোন হিংস্র যন্তু নই।
কথা টা শুনে কিছুটা চমকে উঠলাম।কৌতুহলী হয়ে আবার তাকে জিঙ্গাসা করলাম একটা কথা বলতে পারি?
সে জবাব দিলো ''হু''
আপনাকে দেখে মনে হলো গভীর ভাবে ক্ষিপ্ত মনোভাবে কিছু ভাবছেন,কি ভাবছিলেন জানতে পারি?
সে বললো আমি হায়না আর হিংস্র পশুদের গিলে খেয়ে ফেলার কল্পনা করছিলাম।
আমি আশ্চর্য হয়ে বললাম,কিহহ..!
আপনি পশুদের হত্যার কল্পনা কেনো করছিলেন..??
ক্ষিপ্ত হয়ে বললো তাদের গিলে খাওয়ার কল্পনা করবোনা তো কাদের গিলে খাওয়ার কল্পনা করবো..!
আমি ভাবলাম লোকটা হয়তো উন্মাদ নয়তো বদ্ধ পাগল।
কিছুক্ষন পর লোকটি বললো আপনার পরিচয় তো বললেননা।
আমি বললাম আমি আবদুল্লাহ, লেখা-লেখিই আমার ভালোবাসা।
সে বললো আপনি নিশ্চয় আমায় পাগল ভেবেছিলেন আমার উত্তর শুনে তাইনা.??
আমি ইতস্ত হয়ে বললাম না তবে অবাক হয়ে ছিলাম আর ভাবছিলাম আপনার উত্তরের পেছনের রহস্য সম্পর্কে।
সে বললো আচ্ছা বলুন তো আমি কাদের গিলে খেতে চেয়েছিলাম..??
আপনি তো যন্তুদের কথা বললেন।
হ্যাঁ আমি জন্তুদের কথাই বলেছি তবে মানুষরূপী জন্তুদের কথা বলেছি।যাদের হিংস্রতার স্বীকারে আমার আতংকিত,যাদের হিংস্রতার খেলায় যেনো বলি হচ্ছে লাখ মানুষ,মা-বোন রা হচ্ছে কলংকিত।কেউ হয়ে যাচ্ছে পঙ্গু কেউবা পরিবারকে অসহায় করে রেখে চলে যাচ্ছে না ফেরার দেশে। তারা কি হিংস্র জন্তু নয়?তারা কি হায়না নয়? আমরা শুধু ধ্বংস করি সেই সব জন্তুদের যারা আমাদের ক্ষতি করতে চায়না তবে দেখতে হিংস্র।আর আদর করে পুষে রাখি মানুষরূপী অমানুষ হিংস্র জন্তু-জানোয়ারদের। আমরা তাদের নির্মমতার দৃশ্য দেখে যেনো হাঁসি আর সন্ধে বেলায় খবরশুনে উপহাস করি।আর অভিনয়ে তৈরি নাটক দেখে দু-চোখ এর অশ্রু ফেলি।মুখোসধারী ভদ্র সমাজে হয়তো তারা মানুষ তবে আমার কাছে কারা হিংস্র পশু।
সে বললো আমি তাদের খেয়ে ফেলতে চাই।তাদের ধ্বংস করে দেশকে মুক্ত করতে চাই। স্বাধীন দেশে স্বাধীনভাবে প্রান খুলে বাঁচতে চাই।আমি হিংস্র জন্তু যারা মানুষ রূপে মানুষ খায় তাদের ধ্বংস করতে চাই।
গল্প: মেঘাচ্ছন্ন স্বপ্ন।
Reviewed by সম্পাদক
on
রবিবার, আগস্ট ১১, ২০১৯
Rating: