-->

সাহিত্যচর্চায় লাইব্রেরি ।




নুজহাত হাসিন অংকন,(ঠাকুরগাঁও):
বর্তমান প্রজন্মে শিক্ষার পূর্ণতা অর্জনের জন্য সাহিত্যচর্চার ভূমিকা অপরিসীম।আর এই সাহিত্য চর্চার ক্ষেত্র হল লাইব্রেরি।লাইব্রেরি হাসপাতালের চেয়ে কম উপকারী নয়।কারণ আমাদের শিক্ষার অবস্থায় লাইব্রেরি হচ্ছে এক প্রকার আমাদের মনের হাসপাতাল।আমাদের দেশে অন্য অন্য দেশের তুলনায় সাহিত্যচর্চার প্রসার তুলনামূলক অনেক কম।কারণ আমাদের দেশের শিক্ষায় আমাদের নির্জীব করে রেখেছে।জাতির আত্মরক্ষার জন্য শিক্ষার প্রয়োজন।কিন্তু আমাদের শিক্ষায় আমাদের জন্য উদাসীন এক বিষয়। 
লাইব্রেরী

শিক্ষা আমাদের সজাগ ও সবল রাখতে যথার্থতা স্ফূর্তিলাভ করে না।একমাত্র আনন্দের স্পর্শেই আমাদের শিশুদের মন প্রাণ সজীব করে তুলতে পারে।কিন্তু আমাদের শিক্ষায় আনন্দের বিস্তৃতি খুবই কম।সাহিত্য চর্চার আনন্দ থেকে বঞ্চিত হওয়ার অর্থ হচ্ছে,জাতির জীবন শক্তির হ্রাস করা।সুশিক্ষিত জাতি মানেই স্বশিক্ষিত জাতি।শুধু বইয়ের পড়া মুখস্থ করে গেলেই হয় না।মুখস্থ বিদ্যা আমাদের কাম্য নয়।বুঝে বুঝে পড়ার মাধমে শিক্ষার সার্থকতা অর্জন করা সম্ভব।সৃজনশীলতা প্রয়োগ করার ক্ষমতা ও দক্ষতা থাকা উচিত আমাদের প্রতি ক্ষেত্রেই।যার পূর্ণতা দিবে একটি লাইব্রেরি।লাইব্রেরিত­ে শিশু নিজের ইচ্ছা মতো পড়তে পারবে।আর্থিক অনটনের কারণে অর্থকারী নয় এমন কিছুই এদেশের অনর্থক বলে বিবেচনা করা হয়।সেজন্য বই পড়ার প্রতি শিশুদের অনীহা দেখা যায়।শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে লব্ধ শিক্ষা পূর্ণাঙ্গ নয় বলে ব্যাপক বই পড়তে হবে।তাই জন্য বই পড়ার অভ্যাস বাড়াতে হবে।তাই লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন।প্রগতিশীল জগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য সাহিত্যচর্চা আবশ্যক।সাহিত্যচর্চা যে শিক্ষার সর্বপ্রধান অঙ্গ সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।
সাহিত্যচর্চায় লাইব্রেরি । সাহিত্যচর্চায় লাইব্রেরি । Reviewed by সম্পাদক on শুক্রবার, জুলাই ২৭, ২০১৮ Rating: 5
Blogger দ্বারা পরিচালিত.